এলোভেরা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

আজকে আপনাদের সাথে আলোচনা করব অ্যালোভেরার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে। অ্যালোভেরার নাম শুনেনি এমন মানুষজন খুব কমই আছে। কমবেশি সবার বাসাতেই এলোভেরার গাছ টবে বা মাটিতে লাগানো থাকে। এলোভেরার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে কারোরই অজানা নয়। 

এলোভেরা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা



তবুও যারা এলোভেরা উপকারিতা সম্পর্কে জানতে চান তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেলটি। অ্যালোভেরা এক ধরনের আয়ুর্বেদিক ওষুধ এটি অনেক রোগ নিরাময় করতে সক্ষম। এলোভেরার উপকারিতা ও অপকারিতা উভয় রয়েছে তবে এলোভেরা উপকারিতা অনেক বেশি যা আজকের আর্টিকেলটি সম্পন্ন করলে বুঝতে পারবেন।

পেজ সূচিপত্র: পুরুষদের জন্য এলোভেরার উপকারিতা 

  • পুরুষদের জন্য এলোভেরার উপকারিতা
  • চুলের জন্য এলোভেরা 
  • এলোভেরার উপকারিতা 
  • এলোভেরার অপকারিতা 
  • ত্বকের জন্য এলোভেরা 
  • এলোভেরার পুষ্টিগুণ 
  • লেখকের শেষ মন্তব্য 

পুরুষদের জন্য এলোভেরার উপকারিতা

যদি শরীরে শক্তিশালী এবং সুস্থ রাখতে চাইলে অবশ্যই এলোভেরা খাওয়া শুরু করুন। এই এলোভেরা খাওয়ার ফলে আপনাদের শরীরে বয়সের ছাপ পড়বে না, আর যৌবন ধরে রাখতে ও সাহায্য করে। এখন পুরুষদের ত্বকে বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিচ্ছে তারা যদি নিয়মিত অ্যালোভেরা জুস খেতে পারে তাহলে তাদের ত্বক ভেতর থেকে সুন্দর এবং কোমল থাকবে। আর এই প্রাকৃতিক উপাদানটি কাজে লাগিয়ে আরো শরীরের বিভিন্ন সমস্যা থেকে সমাধান পাওয়া যায়। এলোভেরা নিয়ম মতো খেতে থাকলে উপকার বেশি পাওয়া যাবে। নিচে পুরুষদের এলোভেরার খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত কিছু তথ্য দিয়ে আলোচনা করা হলো।

  1. যদি আপনাদের শরীরের টক্সিন এর মাত্রা বেড়ে যেতে থাকে তাহলে আস্তে আস্তে আপনাদের শরীরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ অচল ও প্যারালাইসিস হয়ে যেতে পারে। আর অ্যালোভেরা খেলে শরীরের অক্সিজেনের পরিমাণ এত বেড়ে যায় যে শরীরের মধ্যে কোনায় কোনায় ঢাকা টক্সিন বেরিয়ে যেতে সাহায্য করে। যা আপনার শারীরিক শক্তি বৃদ্ধি করে আপনাকে আরো শক্তিশালী এবং কর্মঠ করে তোলে। 
  2. বিভিন্ন গবেষণা দেখা গিয়েছে এলোভেরা জুস খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আপনাদের শরীরের অক্সিজেন সমৃদ্ধ রক্তের প্রভাব বাড়াতে থাকে, এর ফলে আপনাদের সমস্ত শরীরের কর্মক্ষমতা বেড়ে যায় তার পাশাপাশি আপনাদের হাতের কর্মক্ষমতা বাড়িয়ে দিতে সাহায্য করে। ফলে হার্টের যেকোনো সমস্যা বা রোগ থেকে মুক্তি মেলে। ফলে আপনাদের হার্ট অ্যাটাক হওয়া সম্ভব না অনেক কমে যায়।
  3. আপনি যদি সুস্থভাবে জীবন যাপন করতে চান যদি মনে করেন যে আপনার অসুখ-বিসুখ কম হোক। তাহলে আপনি প্রতিদিন নিয়মিত অ্যালোভেরা জুস খান কারণ এলোভেরা জুস খেলে আপনাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়। এর ফলে সর্দি-কাশি জ্বর এবং ছোট বড় সকল অসুখ আপনাকে সহজে আক্রান্ত করতে পারবে না। 
  4. অ্যালোভেরা জেলের রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ, ভিটামিন বি এবং ভিটামিন সি। ভিটামিন এ আমাদের ত্বকের ভেতর থেকে ভালো রাখতে সাহায্য করে। তাছাড়া এলোভেরা ভিটামিন বি এবং বিটা ক্যারোটিন এর মত এন্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ। এলোভেরা মধ্যে থাকা পা পায়ের নাম উপাদান ত্বকের মৃত কোষ দূর করতে সাহায্য করে আর এর ফলে আপাতত থাকবে অনেক সুন্দর এবং আপনি সবসময় থাকবেন চির তরুন।
  5. আপনাদের শরীরে যদি পুষ্টির ঘাটতে থাকে তাহলে নিয়মিত এলোভেরা খাওয়ার ফলে আপনার পুষ্টির ঘাটতি পূরণ হয়ে যাবে। বিভিন্ন পুষ্টির ঘাটতি দূর করতে এলোভেরা জুড়ি মেলা ভার। তাছাড়াও লোহিত কণিকার উৎপাদন বাড়াতে সাহায্য করে এই অ্যালোভেরা এবং গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর করে। অ্যালোভেরা জুস খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়ে যায় ছাড়াও অনেক গরমে আপনাদের শরীরকে ভেতর থেকে ঠান্ডা রাখতে এলোভেরা জুস ভীষণ উপকারী। 

চুলের জন্য এলোভেরা 

অ্যালোভেরা জেল চুল এবং ত্বকের জন্য অনেক উপকারী। অ্যালোভেরা জেল ঘরোয়া উপায়ে তৈরি করা অনেক সহজ তাই দোকানে না কিনে বাড়িতে এলোভেরা জেল তৈরি করা ভালো। বাংলায় এলোভেরা কে ঘৃতকুমারী বলা হয়। অনেক সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে এবং চুল পরা বন্ধ করার জন্য এলোভেরা জেল ব্যবহার করা হয়। চুলকে ঝলমলে দেখাতে এলোভেরা জেল ব্যবহার করতে পারেন এলোভেরার সাথে বিভিন্ন উপাদান মিশিয়ে হেয়ার প্যাক তৈরি করা হয়। তরুণ কয়েকটি হেয়ার প্যাক তৈরি শিখে নি।

  1. এলোভেরা জেল, মধু ও নারকেল তেল রুক্ষ চুলের উজ্জ্বলতা বাড়াতে এলোভেরা জেল মধু ও নারকেল তেল ব্যবহার করতে পারেন। পুষ্প চুলের আর্দ্রতা ফেরাতে এই উপাদান গুলো অনেক কার্যকরী। 
  2. ২ চা চামচ এলোভেরা জেল, একটা চামচ মধু এবং দুই চা চামচ নারকেল তেল দিয়ে একটি প্যাক তৈরি করে নিতে পারেন। গোসলের ৩০ মিনিট আগে চুলে এই প্যাকটি লাগিয়ে নিন। ৩০ মিনিট পর শ্যাম্পু করে চুল ধুয়ে নিন তারপর চুল শুকানোর পর দেখবেন চুলের আগের থেকে অনেক উন্নতি হয়েছে। 
  3. এলোভেরা জেল এবং লেবুর রস এবং আমলার রস দিয়ে একটি জেল তৈরি করতে পারেন। এটি চুলের গোড়া মজবুত করে এবং চুল বৃদ্ধিতে সাহায্য করে 
  4. দুই চা চামচ এলোভেরা এবং একটি ডিমের কুসুম এবং সাথে অলিভ অয়েল এক চা চামচ দিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করুন। এবার এই মিশ্রণটি চুলে লাগান। এবার ৩০ মিনিট পর চুল শ্যাম্পু দিয়ে ভালোভাবে ধুয়ে নিন এতে করে চুল পড়া বন্ধ হবে এবং চুলের স্বাভাবিক বৃদ্ধি বাড়বে। 


এলোভেরার উপকারিতা 

এলোভেরা থাকা ল্যাক্সেটিভ উপাদান পেট পরিষ্কার করতে সাহায্য করে এবং হজম শক্তি বাড়ায়। অ্যালোভেরা জুস কান্তি দূর করে দেহকে সতেজ রাখে। এলোভেরার ওষুধি গুণ রক্তচাপ কমায় এবং রক্তের কোলেস্টেরল সুগারের মাত্রা স্বাভাবিক অবস্থায় আনতে সাহায্য করে। তাছাড়া দেহের ক্ষতিকর পদার্থ প্রবেশ করলে তা অপসারণ করতে সাহায্য করে এই অ্যালোভেরা। বিভিন্ন চর্মরোগ ও ক্ষত সাড়াই অ্যালোভেরা প্রচুর পরিমাণে পানি থাকায় এটি শরীরের হাইড্রেট ডং রাখে। এলোভেরা আঠালো রস খাদ্যনালী ও পরিপাকতন্ত্র কে পরিষ্কার করতে পারে। এলোভেরার উপাদান দেহের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে আরও সক্রিয় করে এবং দেহের ভারসাম্য রক্ষা করে। 

এটি দেশ আধা ব্লাড সেল গঠন করে যা ভাইরাসের সঙ্গে লড়াই করে। অ্যালোভেরার উপাদানগুলো হার ও মাংস পিসিকে শক্তিশালী করে হৃদযন্ত্রের সমস্যা প্রতিরোধ করে। তাছাড়াও অ্যালোভেরার ত্বকের রেস চুলকানি রোদে পোড়া দাগ দূর করে। এলোভেরা জেল ত্বকে লাগালে ত্বক উজ্জ্বল এবং মসৃণ থাকে এবং বয়সের ছাপ করতে দেয় না। চুলের শুষ্ক ভাব এবং ত্বকের চুলকানি দূর করার জন্য এলোভেরা জেল ব্যবহার করতে পারেন। এর অ্যান্টিবায়োটিক্যাল এবং অ্যান্টি ফাংগাল উপাদান চুল পড়া ও খুশকি দূর করে থাকে।

এলোভেরার অপকারিতা 

আমাদের মধ্যে এমন কোন মানুষ নেই যে এলোভেরা সম্পর্কে জানে না বা ধারণা রাখেনা। অ্যালোভেরার গুণাবলীর জন্য অ্যালোভেরার চাহিদা অনেক বেশি কিন্তু এলোভেরাই যেমন উপকারিতা রয়েছে তেমন এর উপকারিতা ও রয়েছে। আজ অ্যালোভেরা অতিরিক্ত পরিমাণে খেলে আপনার বিভিন্ন সমস্যা সম্মুখীন হতে পারে তাই কোন কিছুই অতৃপ্ত করে বলে খাবেন না। আর যদি আপনাদের খাওয়ার পর কোন সমস্যা মনে হয় তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন ডাক্তার যদি আপনাকে খেতে নিষেধ করে তাহলে খাবেন না। এলোভেরার পাতা যখন আপনারা কাটেন তখন সেটা থেকে এক ধরনের কস বের হয়। সেই কস আপনাদের ত্বক এবং শরীরের জন্য ক্ষতিকর। তাই অ্যালোভেরা ত্বকের ব্যবহার করুন বা খান সেটাকে ছোট টুকরা করে কেটে ১৫ মিনিট পানিতে ভিজিয়ে রেখে তারপরে ব্যবহার করবেন যেন কস বের হয়ে যায়।

অ্যালোভেরা প্রচুর পরিমাণে খাবেন না কারণ এলোভেরা রক্তের বৃদ্ধি করে আর এটি অতিরিক্ত খাবার ফলে কিডনির ক্ষতি হতে পারে। তাই চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী পরিমাণ মতো এলোভেরা খাওয়া চেষ্টা করবেন। গর্ভবতী অবস্থায় এই অ্যালোভেরা না খাওয়াই ভালো কারণ এটি স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে যেতে পারে। অ্যালোভেরার রস বা জুস অতিরিক্ত পরিমাণে খাবেন না অতিরিক্ত পরিমাণে অ্যালোভেরা জুস খেলে আপনাদের ডায়রিয়া বা পাতলা পায়খানা হওয়া সম্ভব না থাকে। অতিরিক্ত অ্যালোভেরা খাবার ফলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা বেড়ে যেতে পারে এর ফলে আপনাদের মাথাব্যথা পেট ব্যাথা বমি বমি ভাব ইত্যাদি দেখা দিতে পারে। তাই আপনারা এলোভেরা খেলেও ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে পরিমাণ মতো খাবে।

ত্বকের জন্য এলোভেরা 

অ্যালোভেরাতে রয়েছে ভিটামিন ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা আমাদের ত্বকের জন্য অনেক উপকারী। এলোভেরা তাকে উজ্জ্বলতা বাড়ায় এবং মুখের বিভিন্ন দাগ কমাতে সাহায্য করে। মুখের রূপকথা ভাব ও শুষ্কতা ভাব দূর করে এই অ্যালোভেরা জেল। এলোভেরা জেল এবং বর ফ উপগ্রহ একসাথে নিয়ে ত্বকের মাসাজ করলে মুখের জ্বালাপোড়া ভাব কমে যায় অনেক সহজেই। যে কোন মৌসুমে ত্বকের যত্নে এলোভেরা অনেক গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে। ত্বকের জন্য ন্যাচারাল মশ্চারাইজার হিসেবে অ্যালোভেরা ব্যবহার হয়। অ্যালোভেরা জেল গরম কালে ত্বককে ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে। 

আরো পড়ুন:চিরতা খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা


এছাড়াও এলোভেরা আপনাদের ত্বকের নানা রকম সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে যারা এলোভেরা ব্যবহার করেননি তারা অবশ্যই এলোভেরা ব্যবহার করে দেখবেন যে অ্যালোভেরা আপনাদের ত্বকে জাদুর মত কাজ করছে। ত্বকে ব্যবহারের জন্য গাছের টাটকা পাতা বেশি বুখারি আর যদি না থাকে তাহলে কেনা এলোভেরা জেল ও নিতে পারেন। অ্যালোভেরা হল ত্বকের যত্নে অনেক ভালো একটি প্রাকৃতিক উপাদান। রাতে আপনি এই এলোভেরা ফেসিয়াল প্যাকটি ব্যবহার করলে আপনাদের ত্বকের কালো দাগ রোদে পোড়া দাগ বয়সের ছাপ দূর করতে ভীষণভাবে সাহায্য করবে। 

প্যাক তৈরির নিয়ম: একটি পরিষ্কার পাত্রে দুই চামচ এলোভেরা জেল, হাফ চামচ হলুদ গুঁড়া বা কাঁচা হলুদ, হাফ চামচ জাফরান, এক চামচ টক দই এবং এক চামচ অলিভ অয়েল দিয়ে ভালোভাবে মিশিয়ে নিন। এমনভাবে মিশাতে হবে যেন ক্রিমের মত হয়ে যায়। এরপর আপনি রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে তোকে ভালোভাবে লাগিয়ে ফেস ওয়াশ দিয়ে ধুয়ে নিবেন।

এলোভেরার পুষ্টিগুণ 

অ্যালোভেরা নানা ভিটামিন ও খনিজের উৎস। এটিতে প্রায় 20 ধরণের খনিজ উপাদান রয়েছে। ক্যালসিয়াম, জিংক, ম্যাগনেসিয়াম, ক্রোমিয়াম, সোডিয়াম, আয়রন, পটাশিয়াম, কপার ইত্যাদি ভালো পরিমাণে রয়েছে। ভিটামিনের মধ্যে ভিটামিন এ, সি, ই এবং ভিটামিন বি১, বি২, বি৬ ও ভিটামিন বি ১২ রয়েছে। শরীরের জন্য অত্যাবশ্যক সব  অ্যামাইনো এসিড সহ প্রায় ১৮ থেকে ২০ ধরনের অ্যামাইনো এসিড রয়েছে। এছাড়াও ফলিক এসিড, ক্লোরিন, ফ্যাটি এসিড ও প্রচুর পরিমাণে আন্টি অক্সিডেন্ট রয়েছে। এছাড়াও এলোভেরাতে প্রচুর পরিমাণে পানি থাকা এদের শরীরকে হাইড্রেটেড রাখে। এলোভেরার রস খাদ্যনালী ও পরিপাকতন্ত্র কে পরিষ্কার করতে পারে। এলোভেরা উপাদান দেহের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে আরো সক্রিয় করে এবং দেহের ভারসাম্য রক্ষা করে। এছাড়াও এলোভেরা তেল ব্যবহার করলে মাথার চুলের পরিমাণ বেড়ে গিয়ে সৌন্দর্য বৃদ্ধি পায়। নিয়মিত এলোভেরার রস পান করলে পেটের অনেক সমস্যা থাকে না এটি কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে অনেক কার্যকরী। অ্যালোভেরা একটি প্রয়োজনীয় ভেষজ উদ্ভিদ এক কথায় অ্যালোভেরার কোন তুলনা নেই।

লেখকের শেষ কথা

অ্যালোভেরার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বলে শেষ করা যাবেনা। এটি একটি অনেক উপকারী উপাদান যা আমাদের চুল, শরীর এবং ত্বকের যত্নে ব্যবহার করা হয়। এমনকি এলোভেরার শরবত খেয়ে অনেকের অনেক  সমস্যা থেকে মুক্তি পাচ্ছে। একটি ঔষধি হিসেবেও কাজ করে আশা করি আজকের এই আর্টিকেলটি করে আপনি উপকৃত হয়েছেন। আজকে আমার আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনার বন্ধু-বান্ধব আত্মীয়-স্বজনের কাছে এই আর্টিকেলটি শেয়ার করে দিন। আমার এই ওয়েবসাইটটি সাবস্ক্রাইব করে রাখুন। আজকে আমার আর্টিকেলটি সম্পন্ন করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন